Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার

0 8

আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার

 

আমাশয় সারানোর উপায়

আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে আজকে আমরা আপনাদের সামনে এই বিষয়ে কিছু তথ্য তুলে ধরবো। এছাড়াও আমরা আজ আমাশয় রোগের কারণ, আমাশয় রোগের লক্ষন, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক, সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম, রক্ত আমাশয় নিরাময়ের উপায় ইত্যাদি সম্পর্কে আলোচনা করবো।আমাশয় সারানোর উপায়, কারন, লক্ষন ও চিকিৎসাতাহলে চলুন জেনে নেই আমাশয় রোগের কারন, লক্ষন ও প্রতিকার সম্পর্কে।

আমাশয় রোগের কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার

আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে জানার আগে আমাদের আমাশয় রোগের কারন সম্পর্কে জানা উচিত। আমাদের বিভিন্ন কারনে আমাশয় হয়ে থাকে। দূষিত পানি এবং খারাপ বা বাসি খাবার খেলে আমাদের আমাশয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাশয় বা পেট খারাপ আমাদের আমাদের অন্ত্রে হয়ে থাকে।
এই অসুখকে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল বলা হয়। ডায়রিয়াতে সাধারনত আমাদের মল পাতলা হয়ে থাকে। কিন্তু আমাশয় হলে আমাদের মল পাতলা হওয়ার পাশাপাশি মল এর সাথে রক্ত পড়ে থাকে। বিভিন্ন কারনে আমাদের এই আমাশয় রোগ হয়ে থাকে। এখন আমরা আমাশয় রোগের কারন সম্পর্কে জানবো। কারনসমুহ নিম্নরুপঃ
  • বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার কারনে আমাদের আমাশয় হয়ে থাকে।
  • অপরিস্কার জীবন-যাপন করলে এই অসুখ হতে পারে।
  • দূষিত খাবার খেলে আমাদের আমাশয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • পানি দূষিত হলে আমাদের আমাশয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • পূর্বে ডায়রিয়া হয়ে থাকলে তার মাধ্যমে আমাশয় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • খোলা খাবার বা অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার খেলে আমাদের আমাশয় হয়ে থাকে।

আমাশয় রোগের লক্ষণ

একটু পরে আমরা আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই আমাশয় রোগের লক্ষন সম্পর্কে। আমাশয় রোগ আমাদের দেহ থেকে রক্ত বাইরে বের করে দেয়।
যার কারনে আমাদের দেহ ফ্যাকাশে হতে শুরু করে। আমাশয় সাধারনত আমাদের দেহে ৫-৬ দিন বা তার বেশি সময় থেকে থাকে। আমাদের অন্ত্রে আমাশয় রোগের জীবানু প্রবেশ করে এবং অন্ত্রে বসবাস শুরু করে। আমাশয় রোগের লক্ষণগুলি নিম্নরুপঃ
  • আমাদের পেট ফোলা থাকে।
  • পেটে ব্যথার মত সমস্যা হয়ে থাকে।
  • ডায়রিয়ার মত সমস্যার সৃষ্টি হয়।
  • মলের সাথে রক্ত পড়ে থাকে।
  • পেট ফেপে থাকে সবসময়।
  • বমি ভাব দেখা দেয়।
  • প্রস্রাবের মাত্রা অনেক বেশি পরিমানে কমে যায়।
  • আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
  • অনেক বেশি পরিমানে পানির তৃষ্ণা পায়।
  • আমাদের প্রায় সময় জ্বর ও সর্দি থাকে।
  • আমাদের পেশীতে খিচুনীর মত ব্যথা হয়।
  • আমাদের দেহের ওজন কমে যায়।
আরও পড়ুন  শীতে ঠোঁট ও চামড়া ফাটার কারণ এবং প্রতিকার

পুরাতন আমাশয় এর লক্ষণ

আমরা একটু পরে আমরা আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই পুরাতন আমাশয় এর লক্ষন সম্পর্কে। পুরাতন আমাশয় বলতে বোঝায় আমাদের দেহে যদি অনেক দিন ধরে আমাশয়ের জীবানু বসবাস করে তাহলে আমাদের দেহে আমাশয় দীর্ঘ দিন থাকার জন্য প্রস্তুতি নেয়।
আমাদের মধ্যে প্রায় ১০-১৫% মানুষ এই পুরাতন আমাশয়ে ভুগে থাকে। পুরাতন আমাশয় হলে আমাদের দুই ধরনের মল দেখা যায়। মল অনেক সময় পাতলা হয় এবং অনেক সময় অনেক শক্ত হয়ে থাকে।
আমরা যখনই খাবার খাইনা কেন সাথে সাথে আমাদের পায়খানার বেগ চলে আসে এবং আমাদের মলত্যাগ হয়ে থাকে। এই মলত্যাগের সাথে আমাদের দেহ থেকে রক্ত বের হয়ে থাকে। এখন আমরা পুরাতন আমাশয় এর লক্ষন সম্পর্কে জানবো। লক্ষনগুলি নিম্নরুপঃ
  • পেটে মোচড়ানোর মত সমস্যা দেখা দেয়।
  • পেটে ব্যথা হয়ে থাকে।
  • পেটে অনেক বেশি গ্যাসের সমস্যা হয়ে থাকে।
  • মলের মাধ্যমে আমাদের দেহ থেকে মিউকাস সরন হয়।
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দেখা যায়।
  • ডায়রিয়া দেখা দেয়।
পুরাতন আমাশয় আমাদের প্রায় সবার জন্য অনেক ঝুকিপূর্ণ হয়ে থাকে। তবে যাদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি ঝুকি থাকে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
  • যাদের বয়স ৫০ বছরের কম।
  • মহিলাদের এই সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
  • রাতে ঘুমের সমস্যা থাকলে তাদের ক্ষেত্রে এই অসুখ অনেক ঝুঁকিপূর্ণ।
  • যারা অনেক বেশি পরিমানে এন্টিবায়োটিক সেবন করে থাকে।
  • অতিরিক্ত মানসিক চাপ নিয়ে যারা সবসময় টেনশনে থাকে।
পুরাতন আমাশয় হলে আমাদের দেহের অনেক ঝুকি থাকে। আমরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে পারি। যার সাহায্যে আমরা এই অসুখ থেকে মুক্তি পেতে পারবো। ঘরোয়া উপায়গুলো হলোঃ
  • প্রতিদিন সময় করে আমাদের ব্যায়াম করা উচিত।
  • মেডিটেশন করলেও এই অসুখের মাত্রা অনেকটা কমে যায়।
  • অনেক বেশি পরিমানে একসাথে না খেয়ে সেই খাবার ২-৩ বারে খাওয়া।
  • খাবার খাওয়ার সময় আমাদের ভালোভাবে চিবানো।
  • প্রতিদিন কমপক্ষে ২-৩ লিটার পানি পান করা।
  • আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিলে ইসবগুলের ভুসি সেবন করা।
  • খাবার স্যালাইন বা ডাবের পানি পান করা।
  • আমাদের প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করা।
আমাশয় এর লক্ষণ

আমাশয় সারানোর উপায়

আমরা বিভিন্ন উপায়ে আমাদের দেহে থাকা আমাশয়কে সারিয়ে তুলতে পারি। সেক্ষেত্রে আমাদের কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলা উচিত। যেমন- সঠিক সময়ে খাবার খাওয়া, প্রচুর পরিমানে পানি পান করা ইত্যাদি। এখন আমরা জানবো আমাশয় সারানোর বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে। উপায়সমুহ নিম্নরুপঃ
  • আমাশয় হলে আমরা বেত ফল খেতে পারি। কারন বেত ফলে অনেক বেশি পরিমানে প্রোটিন, পেক্টীক এসিড এবং পটাশিয়াম থেকে থাকে। এছাড়া এই ফলে আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন থেকে থাকে। আমাদের আমাশয় দূর করতে এই বেতফল অনেক কার্যকরী। বেতফলের শাস খেলে আমাশয় চিরতরে শেষ হয়ে যায়।
  • আমাশয় নামক অসুখ কমাতে আমরা হলুদ খেতে পারি। কারন এক গবেষনায় দেখা গেছে আমাশয় এর সমস্যায় যদি আমরা হলুদ সেবন করি তাহলে আমাদের ৬০% আমাশয় কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আমাশয় দূর করতে আরেকটি উপকরন হলো থানকুনি পাতা। থানকুনি পাতা আমাদের পেট থেকে সব খারাপ বর্জ্য বাইরে বের করে আমাদের পেট পরিস্কার রাখতে সাহায্য করে। থানকুনির পাতার সাথে চিনি বা গুড় মিশিয়ে আমরা ৭-৮ দিন একটানা খেলে আমাশয় কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আদা চা আমাশয় রোগের জন্য অনেক উপকারী। আদা চা আমাদের পেটে থাকা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। যার কারনে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না এবং আমাদের পেট সবসময় পরিস্কার থাকে। এর কারনে আমাদের আমাশয় অনেকটা কমে যায়।
  • কারিপাতা তে আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন থাকে। আমাদের আমাশয়ের সমস্যায় আমরা এই কারিপাতা সেবন করতে পারি।
  • পুদিনা পাতা এবং লেবু আমাদের দেহের অতিরিক্ত ওজন কমানোর পাশাপাশি আমাদের পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। আমাদের পেটের সমস্যায় আমরা পুদিনা পাতার চা খেতে পারি।
  • আম ও জামপাতার রস আমাশয় দূর করতে সাহায্য করে। আমরা প্রতিদিন ২-৩ চা চামচ আম বা জামপাতার রস খেলে আমাদের আমাশয় ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আমাশয় একবারে নির্মূল করার ক্ষেত্রে আমরা তেতুল খেতে পারি। এর জন্য আমাদের তেতুল ভিজিয়ে রেখে তারপর খাবারের সাথে তা খাওয়া উচিত।
  • বেল খেলে আমাদের আমাশয় এর সমস্যা দূর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • দূর্বা ঘাস আমাশয় ভালো করতে সাহায্য করে। এই ক্ষেত্রে দূর্বা ঘাসের রস নিয়ে ২-৩ দিন খেলে আমাদের এই অসুখ নির্মূল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আরও পড়ুন  রক্ত পরিস্কার রাখার জন্য কোন ধরনের খাবার খাওয়া প্রয়োজন

আমাশয় রোগের ঔষধ কোনটি

আমাশয় এর সমস্যা যদি অনেক বেশি হয়ে থাকে তবে আমাদের ডাক্তারের শরনাপন্ন হয়ে ঔষধ সেবন করা জরুরি। একটু আগে আমরা আমাশয় রোগের কারণ, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা আমাশয় রোগের ঔষধ সম্পর্কে জানবো। আমাশয় রোগের ক্ষেত্রে আমরা নিম্নোক্ত ঔষধ সেবন করতে পারি। তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ থাকা জরুরী। ঔষধসমুহ নিম্নরুপঃ
  • Alexid 200 mg
  • Metranodizole
  • Tinidazole
  • Secnidazole

আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক

যদি ঔষধ খেয়েও আমাদের আমাশয়ের সমস্যা থেকে যায়, তবে তখন আমাদের এন্টিবায়োটিক এর সাহায্য নিতে হয়। এখন আমরা জানবো আমাশয় রোগের জন্য কোন ধরনের এন্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত।
  • Norflox TZ Tablet
  • Secnidazole
  • Safetriaxon
  • Pivmessilinam
  • Basilax Tablet
  • Pivicil Tablet
  • Flagyl Tablet
  • Alexid Tablet ইত্যাদি।

পুরাতন আমাশয় রোগের ঔষধ

আমরা আগেই জেনেছি পুরাতন আমাশয় আমাদের দেহের অনেক ক্ষতিসাধন করে থাকে। আমাদের দেহ থেকে অনেক বেশি পরিমানে রক্ত বাইরে বের হয়ে যায়। আমাদের দেহ ফ্যাকাশে হয়ে যায়। আমাশয় সারানোর উপায় হিসেবে আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা পুরাতন আমাশয় সারানোর ঔষধ সম্পর্কে জানবো। ঔষধ সমুহ নিম্নরুপঃ
  • Emcil Tablet
  • Lexipen Tablet
  • Zox Tablet
  • Relexid Tablet
  • Pinam Tablet ইত্যাদি।

রক্ত আমাশয় নিরাময়ের উপায়

  • প্রতিদিন ১-২ ঘন্টা ব্যায়াম করা দরকার।
  • মেডিটেশন করা এবং যোগ ব্যায়াম করা।
  • অনেক বেশি পরিমানে একসাথে না খাওয়া। খাবার ২-৩ বারে খাওয়া।
  • খাবার খাওয়ার সময় আমাদের ভালোভাবে চিবানো।
  • প্রতিদিন আমাদের অন্তত ২-৩ লিটার পানি পান করা।
  • কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিলে ইসবগুলের ভুসি সেবন করা।
  • খাবার স্যালাইন বা ডাবের পানি পান করা।
  • আমাদের প্রতিদিন ৮ ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করা।

সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম

নরমাল আমাশয় এর মত সাদা আমাশয়ও আমাদের শারীরের অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। তাই অনেক সময় আমাদের ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চলার পাশাপাশি ঔষধ সেবন করা জরুরী হয়ে পড়ে। এখন আমরা আমাশয় সারানোর উপায় হিসেবে কিছু ঔষধ সম্পর্কে জানবো। ঔষধ সমূহ নিম্নরুপঃ

 

  • Flazil 400 mg
  • Zox Tablet
  • Alexid
  • Pivicilin
  • Emicil
  • Pinam ইত্যাদি।
আরও পড়ুন  মাথার কাছে মোবাইল রেখে ঘুমালে কি হয়?

আমাশয় সারানোর উপায় (FAQ)

প্রশ্নঃ আমাশয় হলে কি ঔষধ খেতে হবে?
উত্তরঃ আমাশয় হলে আমাদের Alexid 200 mg, Metranodizole, Tinidazole, Secnidazole ইত্যাদি ঔষধ খাওয়া উচিত।
প্রশ্নঃ আমাশয় রোগের লক্ষন কি কি?
উত্তরঃ আমাশয় রোগের লক্ষণগুলি হলো আমাদের পেট ফোলা থাকে, পেটে ব্যথার মত সমস্যা হয়ে থাকে, ডায়রিয়ার মত সমস্যার সৃষ্টি হয়, মলের সাথে রক্ত পড়ে থাকে, পেট ফেপে থাকে সবসময়, বমি ভাব দেখা দেয়, প্রস্রাবের মাত্রা অনেক বেশি পরিমানে কমে যায়, আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, অনেক বেশি পরিমানে পানির তৃষ্ণা পায়, আমাদের প্রায় সময় জ্বর ও সর্দি থাকে, আমাদের পেশীতে খিচুনীর মত ব্যথা হয়, আমাদের দেহের ওজন কমে যায়।
প্রশ্নঃ রক্ত আমাশয় হওয়ার কারন কি?
উত্তরঃ বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার কারনে আমাদের রক্ত আমাশয় হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ আমাশয়ের জন্য কোন এন্টিবায়োটিক ভালো?
উত্তরঃ আমাশয়ের জন্য মেট্রানডিজল বা টিনিডাজল সবথেকে ভালো এন্টিবায়োটিক।
আমাশয় সারানোর উপায় (FAQ)

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা আমাশয় সারানোর উপায়, লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার, আমাশয় রোগের কারণ, আমাশয় রোগের লক্ষন, আমাশয় রোগের এন্টিবায়োটিক, সাদা আমাশয় রোগের ঔষধের নাম, রক্ত আমাশয় নিরাময়ের উপায় ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। আমরা এই ধরনের মূল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করে থাকি। প্রতিনিয়ত পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.