ইসবগুলের ভুসি খেলে কি বীর্য গাঢ় হয় বিস্তারিত জানুন
ইসবগুলের ভুসি খেলে কি বীর্য গাঢ় হয়
ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
- ১ বা ২ চা চামচ পরিমান ইসবগুলের ভুসি নিয়ে তাতে ১ গ্লাস পরিমান পানি নিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- ২ চা চামচ পরিমান ইসবগুলের ভুসি নিয়ে তাতে ১৫-২০ মিলি লিটার টক দই নিয়ে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- ১-২ চা চামচ ইসবগুলের ভুসি নিয়ে ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- ২-৩ চা চামচ ইসবগুলের ভুসি নিয়ে ২৫০ মিলি লিটার মত কুসুম গরম পানির সাথে মিশিয়ে এর মধ্যে ২ চা চামচ পরিমান লেবুর রস দিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- ১ চা চামচ পরিমান ইসবগুলের ভুসির সাথে ২ চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
কোষ্ঠকাঠিন্য ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার নিয়ম
- আমরা যখন ঘুমাই তার আগে এটি খাওয়া উচিত নয়। কারন এতে করে আমাদের শরীরে অবস্ট্রাকশন এর মত সমস্যার সৃষ্টি হয়।
- যখন আমাদের পেটে খুব ব্যথা করবে তখন খাওয়া উচিত নয়।
- আমাদের বমিভাব দেখা দিলে না খাওয়াই উত্তম।
- যদি পূর্বে কোনো কারনে ইসবগুলের ভুসি খেয়ে আমাদের সমস্যা হয়ে থাকে, তবে পরবর্তীতে না খাওয়াই উত্তম।
- কোষ্ঠকাঠিন্য বেশি হয়ে যদি আমাদের পায়ুপথে মল আটকে থাকে।
- যদি আমাদের মলত্যাগে পরিবর্তন চলে আসে।
- পায়ুপথ দিয়ে রক্ত বের হলে।
রাতে ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার উপকারিতা
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে।
- আমাদের পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
- আমাদের দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- আমাদের হৃদপিন্ডের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
- রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা সঠিক রাখতে সাহায্য করে।
- আমাদের ডায়রিয়ার মত সমস্যা দেখা দিলে তা থেকে বাচতে আমরা ইসবগুলের ভুসি খেতে পারি।
- গরমে আমাদের অনেক সময় প্রসাবের সমস্যা হয়ে থাকে। এইসময় ইসবগুলের ভুসি খেলে উক্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- বীর্য ঘন করে যৌনশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়
ইসবগুলের ভুসি ও তোকমা খাওয়ার নিয়ম
- একসাথে একদিনে ইসবগুলের ভুসি এবং তোকমা খাওয়া উচিত নয়।
- আবার দিনের দুই বেলার একবেলা তে ইসবগুলের ভুসি খাওয়া যায়।
- অন্যবেলা তে তোকমাদানা খাওয়া যায়।