Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়-কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ

2 8
কিডনি কত পয়েন্ট হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এটি আজকের পোস্ট এর মুল বিষয়। এছাড়াও
আজকের পোস্ট এ আমরা কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ, কিডনি ব্যাথার লক্ষণ, কিডনি
ভালো রাখার উপায়, কিডনির পয়েন্ট কত হলে ভালো ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা
করবো।

তাহলে চলুন জেনে নেই কিডনির বিভিন্ন তথ্যাদি সম্পর্কে।

কিডনি ব্যাথার লক্ষণ

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়-কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এবং কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ
সম্পর্কে আমরা পরে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই কিডনি ব্যথার লক্ষন সম্পর্কে। আমাদের
দৈনন্দিন কাজের তারতম্যের কারনে কিডনির সমস্যা হয়ে থাকে।
তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অনিয়মিত খাওয়া-দাওয়া, অনিয়মিত ঘুম এবং মাদকদ্রব্য সেবন
করা ইত্যাদি। এই অভ্যাস গুলোর কারনে আমাদের কিডনির সমস্যা দেখা দেয়।
যদি আমরা এই অভ্যাস গুলো পরিবর্তন করতে পারি তবে আমাদের কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা
অনেকটা কমে যায়। এখন চলুন জেনে নেই কিডনি কি কারনে এবং কেন ব্যথা করে।
আমাদের কিডনিতে সমস্যা বলতে মূলত কিডনির ইনফেকশনকে বোঝায়। কিডনির ইনফেকশন হলে
কিডনিতে পচন ধরা হয় শুরু হয়, রক্ত প্রবাহের পরিমান কমে যায়, প্রসাবের সাথে রক্ত
বা পুজ বের হয়, প্রসাব অনেক দুর্গন্ধ যুক্ত হয়।
এই সমস্যা গুলো দেখা দিলে আমাদের দেহের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথা হতে শুরু করে। কিডনি
রোগের ক্ষেত্রে যেসব জায়গায় ব্যথা হয় তা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
  • আমাদের কোমরে ব্যথা হয়
  • পিঠে ব্যথার সৃষ্টি হয়
  • তলপেটে ব্যথা শুরু হয়
  • প্রসাবের সময় অনেক ব্যথা হয়ে থাকে।

কিডনি ভালো রাখার উপায়

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এবং কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ
সম্পর্কে জানার পূর্বে আমাদের জেনে রাখা উচিত কিডনি কি উপায়ে ভালো রাখা যায় তা
সম্পর্কে। আমাদের প্রতিদিনের কিছু অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে আমরা আমাদের কিডনি
ভালো রাখতে পারি।
আমরা সুষম খাবার এবং দৈহিক কিছু কাজের মাধ্যমে আমাদের কিডনি সুস্থ রাখতে পারি।
এখন চলুন জেনে নেই কোন ধরনের খাবার আমাদের কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে তা
সম্পর্কে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • ফুলকপি – আমরা জানি ফুলকপি তে অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন কে, ফাইবার
    এবং ফোলেট এর মত উপাদান থাকে। যা আমাদের দেহে যথেষ্ঠ পুষ্টি সরবরাহ করতে
    সাহায্য করে। এই ধরনের খাবার আমাদের কিডনি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • ব্লুবেরি – ব্লুবেরিতে ফুলকপির মত অনেক বেশি পরিমানে এন্টি-অক্সিডেন্ট
    থাকে। যাকে এন্থোসায়ানিন বলা হয়। এই এন্থোসায়ানিন আমাদের কিডনি সুস্থ রাখতে
    সাহায্য করে।
  • লাল রঙের আঙ্গুর এ অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন, মিনারেল এবং এন্টি
    অক্সিডেন্ট থাকে। যা আমাদের কিডনি ভালো রাখে।
  • সাইট্রাস এর মত ফল আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। কারন তা
    আমাদের কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
  • মাশরুম আমাদের কিডনি সুস্থ রাখার জন্য আদর্শ ফল হিসেবে বিবেচিত।
আরও পড়ুন  ডেকাসন ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয় - ডেকাসন ট্যাবলেট খেলে কি হয়

এতক্ষন আমরা কিডনি সুস্থ রাখার খাবার সম্পর্কে জানলাম। এখন চলুন জেনে নেই কোন
ধরনের অভ্যাস আমাদের কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে তা সম্পর্কে। অভ্যাসগুলো
নিম্নরুপঃ

  • প্রতিদিন অন্তত ৭-৮ লিটার পানি পান করা।
  • আমাদের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা।
  • প্রতিদিনের খাবার তালিকায় সুষম খাদ্য গ্রহন করা।
  • প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাটার অভ্যাস করা।
  • ফিটনেস এবং কিডনি ভালো রাখার জন্য ব্যায়াম করা।
  • বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবন করা থেকে বিরত থাকা।
  • দিনে অন্তত ৭-৮ ঘন্টা ঘুমানো।
  • রক্তে শর্করার মাত্রা সঠিক রাখা।
  • ব্যথার ওষুধ না খাওয়া।
  • খাবারে অনেক বেশি পরিমানে লবন না খেয়ে সীমিত ভাবে খাওয়া।
  • অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করা।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করা।
  • অতিরিক্ত পরিমানে ভিটামিন সি না খাওয়া।
  • প্রায় সময় কিডনি পরীক্ষা করা।

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ভালো

একটু পরে আমরা কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এবং কিডনি বিক্রি
হাসপাতাল বাংলাদেশ তা সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই কিডনির পয়েন্ট কত থাকলে
তা আমাদের জন্য ভালো তা সম্পর্কে।
রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রার ওপর নির্ভর করে আমাদের কিডনি ভালো আছে কি না তা
পরীক্ষা করা হয়। এক্ষেত্রে বয়সের বিষয়ও লক্ষ করা যায়। এখন চলুন জেনে নেই বয়স
অনুযায়ী আমাদের রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা কত থাকলে কিডনি ভালো আছে কি না তা
সম্পর্কে জেনে নেই।
  • নারীদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি ডেসিলিটার এ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর
    মাত্রা থাকা দরকার ০.৫-১.১ মিলিগ্রাম।
  • পুরুষের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি ডেসিলিটার এ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর
    মাত্রা থাকা দরকার ০.৬-১.২ মিলিগ্রাম।
  • কিশোরদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি ডেসিলিটার এ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর
    মাত্রা থাকা দরকার ০.৫-১.০ মিলিগ্রাম।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি ডেসিলিটার এ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর
    মাত্রা থাকা দরকার ০.৩-০.৭ মিলিগ্রাম।
  • যাদের একটি কিডনি নেই তাদের ক্ষেত্রে স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতি ডেসিলিটার এ
    রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা থাকা দরকার ১.৮ মিলিগ্রাম।
আরও পড়ুন  ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায়: আপনার ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখুন

কিডনির দাম কত

একটু পরে আমরা কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই
কিডনির দাম সম্পর্কে। বয়সের ওপর নির্ভর করে কিডনির দাম নির্ধারণ করা হয়। যারা
তরুন রয়েছে তাদের কিডনির দাম অনেক বেশি।
কারন এই সময় তারা অনেক ভালো খাবার খায় এবং সুন্দর জীবন যাপন করে। যার কারনে তাদের
কিডনি সুস্থ থাকে এবং এর কারনে তাদের কিডনির চাহিদা বেশি হয়। এখন চলুন জেনে নেই
কোন বয়সের মানুষের কিডনির দাম কত তা সম্পর্কে।
  • যাদের বয়স ২০-২৬ বছর তাদের কিডনির দাম ৭-৮ লক্ষ টাকা ধরা হয়।
  • যাদের বয়স ২৭ বা তার বেশি তাদের কিডনির দাম ধরা হয় ২-৪ লক্ষ টাকা।

কিডনি বিক্রি হাসপাতাল বাংলাদেশ

পরবর্তীতে আমরা কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় তা সম্পর্কে জানবো।
এখন চলুন জেনে নেই কিডনি বিক্রি করার বিভিন্ন ধরনের হাসপাতাল সম্পর্কে।
বাংলাদেশের বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে কিডনি বিক্রি করা হয়ে থাকে।
বিভিন্ন পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী ঢাকাতে অবস্থিত বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে কিডনি
কেনা বেচা করা হয়। এর পাশাপাশি চট্টগ্রাম এর বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে এই কিডনি
কেনা বেচা করা হয়।

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়

পূর্বে আমরা কিডনির পয়েন্ট বা রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা কত থাকলে কিডনি ভালো
থাকে তা সম্পর্কে জেনেছি। সেখানে দেখা গেছে ০.৫-১.২ মিলিগ্রাম এর মধ্যে থাকলে
তাকে স্বাভাবিক মাত্রা বলা হয়েছে।
যদি কোনো কারনে এর বাইরে আমাদের রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা বেড়ে যায়, তখন
আমাদের ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন পড়ে। ডায়ালাইসিস হলো রক্ত পরিশোধন করা। অর্থাৎ
দেহ থেকে অপরিস্কার রক্ত বের করে দিয়ে নতুন এবং ফ্রেশ রক্ত আমাদের দেহের মধ্যে
প্রবেশ করানো।
কিডনি আমাদের দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ ছাকনির মত ছেকে বাইরে বের করে দিতে সাহায্য
করে। কিন্তু যখন কিডনি অকেজো হয়ে পড়ে তখন সেই বর্জ্য পদার্থ গুলো আমাদের দেহে
থাকা রক্তের সাথে মিশে রক্ত দূষিত করে।
আর ঠিক সেই সময় আমাদের ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন পড়ে। এখন চলুন জেনে নেই কাদের
ক্ষেত্রে এই ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন হয় তা সম্পর্কে।
  • যদি শিশুদের রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা ২ মিলিগ্রাম হয়ে থাকে তবে
    সেক্ষেত্রে ডায়ালাইসিস এর প্রয়োজন পড়ে।
  • যারা প্রাপ্ত বয়স্ক তাদের ক্ষেত্রে রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা ৫ মিলিগ্রাম
    এর মত হয়ে গেলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।

কিডনি রোগের ঔষধের নাম

পূর্বে আমরা কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় তা সম্পর্কে জেনেছি। এখন
চলুন জেনে নেই কিডনি রোগের ক্ষেত্রে কোন ধরনের সেবন করা জরুরী তা সম্পর্কে।
আমাদের কিডনির সমস্যা দেখা দিলে ঘরোয়া উপায়ে আমরা যেমন এই সমস্যা কিছুটা কমিয়ে
আনতে পারি।
ঠিক তেমনই কিছু ওষুধ রয়েছে যেগুলো খেলে আমাদের কিডনি ভালো থাকে বা কিডনির সমস্যা
হলে তা কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আসে। ওষুধগুলো নিম্নরুপঃ
  • এপিস মেলফিকা
  • আরসেনিকাম
  • ওরাম মুরিয়াটিকাম
  • বেলাডনা
  • ক্যন্থারিস
  • কোনভ্যালারিয়া
  • জ্যানোপিরাল
  • মাজুন কন্দুর
  • সুজারন
  • সিল্ভিন
  • এলকুলি
  • পামেট
  • নিমলেন্ট
আরও পড়ুন  নতুন চুল গজাতে থানকুনি পাতার ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত

কিডনির জন্য ক্ষতিকর খাবার

আমাদের কিডনি সুস্থ রাখতে প্রতিদিনের খাবারে নজর দেয়া উচিত। কারন কিছু কিছু খাবার
রয়েছে যা আমাদের দেহের জন্য যেমন ক্ষতিকর ঠিক তেমনি কিডনির জন্য ক্ষতিকারক।
আমাদের প্রতিদিনের খাবারে মুখরোচক বিভিন্ন খাবার না খেয়ে স্বাস্থ্য সম্মত এবং
সুষম খাবার খাওয়া উচিত।
এখন চলুন জেনে নেই কোন ধরনের খাবার আমাদের কিডনির জন্য ক্ষতিকর তা সম্পর্কে।
খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • যেসকল খাবার পূর্বে হিমায়িত করে রাখা হয় এবং পরে তা রান্না করে খাওয়া হয়
    সেসকল খাবার আমাদের কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
  • আমরা বার্গার, পিজ্জা এবং অন্যান্য বিভিন্ন খাবারে মিয়োনিজ খেয়ে থাকি। এই
    মিয়োনিজ জাতীয় খাবার আমাদের কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
  • আলু দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার আমাদের কিডনির ক্ষতিসাধন
    করে থাকে।
  • উচ্চ সোডিয়াম যুক্ত খাবার কিডনির জন্য মোটেও ভালো নয়।
  • কিডনির জন্য ক্ষতিকর আরেকটি খাবার হলো প্রক্রিয়াজাত মাংস।
  • বিভিন্ন ধরনের কোমল পানীয় আমাদের কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
  • অতিরিক্ত পরিমানে লবনযুক্ত খাবার।
  • চিনি জাতীয় খাবার।
  • সোডা দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার।
  • দুধ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন খাবার।
  • যেসকল খাবারে ক্যাফেইন থাকে।

কিডনি সম্পর্কিত প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ)

প্রশ্নঃ কি খেলে কিডনির ক্ষতি হয়?
উত্তরঃ লবন, চিনি, দুধ, সোডা এবং বিভিন্ন ধরনের তেলেভাজা খাবার খেলে কিডনির ক্ষতি
হয়।
প্রশ্নঃ কিডনি রোগের ওষুধ কি কি?
উত্তরঃ কিডনি রোগের ওষুধগুলো হলোঃ
  • ওরাম মুরিয়াটিকাম
  • বেলাডনা
  • কোনভ্যালারিয়া
  • জ্যানোপিরাল
  • সিল্ভিন ইত্যাদি।
 
প্রশ্নঃ কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়?
উত্তরঃ শিশুদের ক্ষেত্রে ২ মিলি এবং প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে ৫ মিলি হলে
ডায়ালাইসিস করতে হয়।
প্রশ্নঃ কিডনির দাম কত?
উত্তরঃ তরুনদের ক্ষেত্রে কিডনির দাম ৭-৮ লক্ষ টাকা এবং বয়স্কদের ক্ষেত্রে কিডনির
দাম ২-৪ লক্ষ টাকা।
প্রশ্নঃ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা কত হলে কিডনি ভালো থাকে?
উত্তরঃ রক্তে ক্রিয়েটিনিন এর নিম্নরুপ থাকলে কিডনি ভালো থাকে-
  • নারীদের ক্ষেত্রে ০.৫-১.১ মিলিগ্রাম।
  • পুরুষের ক্ষেত্রে ০.৬-১.২ মিলিগ্রাম।
  • কিশোরদের ক্ষেত্রে ০.৫-১.০ মিলিগ্রাম।
  • শিশুদের ক্ষেত্রে ০.৩-০.৭ মিলিগ্রাম।
  • যাদের একটি কিডনি নেই তাদের ক্ষেত্রে ১.৮ মিলিগ্রাম।
প্রশ্নঃ কিডনি ভালো রাখার উপায় কি?
উত্তরঃ কিডনি ভালো রাখার উপায় হলো সুষম খাবার গ্রহন এবং দেহের পরিচর্যা করা।

লেখকের মন্তব্য – কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়

আজকের পোস্ট থেকে আমরা কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়, কিডনি বিক্রি
হাসপাতাল বাংলাদেশ, কিডনি ব্যাথার লক্ষণ, কিডনি ভালো রাখার উপায়, কিডনির পয়েন্ট
কত হলে ভালো ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। এই ধরনের তথ্যসমৃদ্ধ
পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.