কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ-সুস্থ কিডনির লক্ষণ
কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ-সুস্থ কিডনির লক্ষণ
কিডনি ইফেনকশনের লক্ষণ
সুস্থ কিডনির লক্ষণ
- দিনে আমাদের ৬-৮ বার এর মত প্রসাবের বেগ পায়।
- প্রসাবের রং স্বাভাবিক থাকে।
- অনেক বেশি পরিমানে খিদে পায়।
- শরীর চঞ্চল থাকে।
- পিঠের নিচে বা কোমরের দিকে অজানা ব্যথা হয় না।
কিডনি ইনফেকশনের লক্ষণ
- আমাদের প্রসাবের মাধ্যমে রক্ত বা প্রোটিন বের হয়ে যায়।
- প্রসাবে অনেক বেশি দুর্গন্ধ হয়ে থাকে।
- সবসময় পেট খারাপ থাকে।
- পূর্বের তুলনায় খিদে অনেক কম পরিমানে পায়।
- দেহের ওজন হঠাত করে কমে যায়।
- আমাদের উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়।
- দেহে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দেখা দেয়।
- অল্প সময়ে আমাদের দেহ ক্লান্ত হয়ে পড়ে।
- নিঃশ্বাস নিতে অনেক বেশি সমস্যা হয়।
- প্রায় সময় বমি বমি ভাব হয়।
- মাথা ঘোরার মত সমস্যা সৃষ্টি হয়।
- মাঝে মাঝে আমাদের মাংশপেশীতে টান ধরে।
- ঘন ঘন প্রসাব হয়ে থাকে।
- হাত এবং পায়ে অনবরত জালাপোড়া করে।
- কাপুনি দিয়ে জর আসে।
- কোমরে অনেক বেশি পরিমানে ব্যথা করে।
- তলপেটে ব্যথা হতে থাকে।
কিডনি ড্যামেজের লক্ষণ
- শরীরে কাপুনি দিয়ে জ্বর আসা
- পিঠ এবং কোমরে অনেক বেশি ব্যথা করা
- ঘন ঘন প্রসাব হওয়া
- প্রসাবের সাথে রক্ত বা পুজ বের হয়
- প্রসাবে অনেক দুর্গন্ধ হয়
- শরীর ফুলে যায়
- মাথা ঘোরা শুরু হয়
- খিচুনীর সমস্যা শুরু হয়।
- বমি ভাব দেখা দেয়।
- ক্ষুধা কমে যায়
- শরীরের ওজন অনেকটা কমে যায় ইত্যাদি।

কিডনি রোগের লক্ষণ
- আমাদের শরীর অতিরিক্ত দুর্বল হয়ে পড়ে।
- খাবারের প্রতি অনীহা চলে আসে।
- হঠাত কোনো কারন ছাড়া বমি ভাব দেখা দেয়।
- শরীরে বিভিন্ন ধরনের চুলকানির মত সমস্যা দেখা দেয়।
- প্রসাবে দুর্গন্ধ হয়ে থাকে।
- প্রসাব করলে অনেক বেশি ফেনা হয়ে থাকে।
- অতিরিক্ত পরিমানে প্রসাব হয়ে থাকে।
- আমরা যখন প্রসাব করি তখন অনেক বেশি পরিমানে জ্বালাপোড়া হয়।
- তলপেটে অনেক বেশি ব্যথা অনুভুত হয়।
- পিঠে এবং কোমরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভুত হয়।
- প্রসাবের সাথে রক্ত বা পুজ বের হয়।
- শরীর ফুলে যায়।
- উচ্চ রক্তচাপ এর মত সমস্যা দেখা দেয়।
- খিচুনীর মত সমস্যা দেখা দেয়।
- কাপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- ডায়াবেটিস অথবা উচ্চ রক্তচাপ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা।
- প্রতিদিন নিয়ম মেনে শরীরচর্চা করা।
- দিনে অন্তত ৩০ মিনিট হাটার অভ্যাস তৈরি করা।
- শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা।
- ধুমপানের মত অভ্যাস থেকে দূরে থাকা।
- আমাদের প্রতিদিনের খাবারে লবন এর পরিমান কম রাখা।
- আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল এর পরিমান ঠিক আছে কি না তা চেক করা এবং ঠিক না থাকলে কোলেস্টেরল এর মাত্রা ঠিক রাখা।
- প্রতিদিনের খাবার এর বাইরে অনেক বেশি শাকসব্জি এবং ফলমূল খাওয়া।
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা।
- নিয়মিত চেক আপ করানো।

কিডনির সমস্যা হলে কোথায় কোথায় ব্যথা হয়
- প্রথমত আমাদের কোমরে অনেক বেশি ব্যথা করে।
- আমাদের পিছে ব্যথা হয়।
- তলপেটে হঠাত ব্যথার সৃষ্টি হয়।
- প্রসাবের সময় ব্যথা হতে পারে।
কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
কিডনি সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রশ্ন এবং উত্তর (FAQ)
- কাপুনি দিয়ে জ্বর আসা
- কোমর ব্যথা করা
- প্রসাবে রক্ত যাওয়া
- প্রসাবে দুর্গন্ধ করা ইত্যাদি।