Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে বিস্তারিত জেনে নিন

1 34

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে বিস্তারিত জেনে নিন

 

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে এ সম্পর্কে আজকের পোস্ট এ আমরা জানবো। এছাড়াও আজকের পোস্ট অন্যান্য বিষয় যেমন- গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির খাবার, শিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্ট, কোন খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে, গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত ইত্যাদি সম্পর্কে জানবো।zz
কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে

তাহলে চলুন জেনে নেই গর্ভকালীন সময়ে বাচ্চার ওজন ঠিক রাখার ক্ষেত্রে করনীয় বিষয় সম্পর্কে।

 গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির খাবার

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে তা সম্পর্কে জানার আগে চলুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির জন্য কি কি খাবার খাওয়া উচিত। আমাদের দেশের অধিকাংশ গর্ভবতী নারী অপুষ্টিতে আক্রান্ত থাকে।
যার কারনে গর্ভের বাচ্চা অপুষ্টির শিকার হয়ে থাকে এবং যার ফলে শিশু জন্ম হওয়ার পরে তার উচ্চতা, ওজন এবং গঠনে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। গর্ভাবস্থায় একজন নারীর অনেক বেশি পরিমানে ক্যালরির প্রয়োজন হয়। গর্ভে থাকা শিশু ৩ মাস পর থেকে তার ওজন বাড়তে থাকে।
তাই এই সময় একজন নারীর অতিরিক্ত ৪০০ ক্যালরির প্রয়োজন হয়। এই সময় প্রোটিন এবং শর্করা জাতীয় খাবার অনেক বেশি পরিমানে খাওয়া উচিত। এখন চলুন জেনে নেই কি কি খাবার খেলে গর্ভের শিশুর ওজন বৃদ্ধি পাবে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • একজন নারীর থার্ড ট্রাইমেস্টারে অনেক বেশি পরিমানে আয়রনের প্রয়োজন হয়। আর এই আয়রন এর ঘাটতি পূরণ করার জন্য বাদাম, পালং শাক, মসুর ডাল, ডাবের পানি, মটরশুটি, সবুজ শাক, ফলমূল অনেক বেশি পরিমানে খাওয়া উচিত।
  • গর্ভাবস্থায় একজন নারীর অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন সি খাওয়ার প্রয়োজন হয়। আর ভিটামিন সি পুরনের জন্য সাইট্রাস ফল, লেবু ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
  • একজন গর্ভবতী নারীর ক্যালসিয়াম এর প্রয়োজন হয়। কারন ক্যালসিয়াম গর্ভের বাচ্চার ওজন, উচ্চতা এবং শরীর গঠনে সাহায্য করে। তাই গর্ভাবস্থায় ক্যালসিয়াম এর প্রয়োজন মেটাতে ডিমের কুসুম, গরু এবং খাসির মাংস বা কলিজা, মাল্টা, মাশরুম, কমলা ইত্যাদি খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ডি গ্রহন করা উচিত। এর পাশাপাশি প্রতিদিন অন্তত গায়ে রোদ লাগাতে হবে।
  • গর্ভের বাচ্চার শরীর গঠনে এবং হাড় মজবুত করতে ক্যালসিয়াম এর প্রয়োজন হয়। এই ক্যালসিয়াম পুরনে একজন গর্ভবতী নারী বাদাম, ডেইরি মিল্ক, দই ইত্যাদি খাওয়া উচিত।
  • গর্ভবতী একজন নারীর অনেক বেশি পরিমানে ক্যালরির প্রয়োজন পড়ে। আর এই ক্যালসিয়াম প্রয়োজনে একজন গর্ভবতী নারী খেজুর এবং কিসমিস জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
  • গর্ভের শিশুর ওজন বাড়ানোর জন্য একজন গর্ভবতী নারীর মাছ, ডাল, ডিম ইত্যাদি খাবার খাওয়া উচিত। কারন এই সময় প্রোটিন জাতীয় খাবার গর্ভবতী নারী এবং বাচ্চার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
  • গর্ভবতী নারীদের একটি সাধারন সমস্যা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য। এই সমস্যা দুর করতে একজন গর্ভবতী নারীর ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয়। ফাইবার এর প্রয়োজন মেটাতে সবুজ শাকসব্জি, চিনাবাদাম, বাদামি চাল, মটরশুটি, নারিকেল ইত্যাদি খাবার খাওয়া উচিত।
আরও পড়ুন  মাথার চুল পড়ার সমস্যা সমাধান করুন সহজ উপায়ে
উপরোক্ত খাবারসমূহ একজন গর্ভবতী নারীর গর্ভকালীন সময়ে খাওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় একজন নারীর শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য উপরোক্ত খাবার গুলো প্রয়োজন। তবে কিছু খাবার আছে যেগুলো গর্ভকালীন সময়ে একদম খাওয়া উচিত নয়। চলুন জেনে নেই সেই খাবারগুলো সম্পর্কে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • কাঁচা কোনো খাবার এই সময় খাওয়া উচিত নয়।
  • অর্ধ সেদ্ধ খাবার গর্ভকালীন সময়ে খাওয়া উচিত।
  • অতিরিক্ত পরিমানে লবন খেলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই গর্ভকালীন সময়ে লবন খাওয়া উচিত নয়।
  • ঝালজাতীয়, তৈলাক্ত এবং ক্যাফেইন জাতীয় খাবার এই সময় খাওয়া উচিত নয়।
  • আমরা জানি মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে অনেক ডায়াবেটিস এর পরিমান বেড়ে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়।

শিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্ট

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে তা সম্পর্কে জানার আগে চলুন আমরা জেনে নেই শিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্ট সম্পর্কে। গর্ভাবস্থায় অনেক বেশি পরিমানে প্রোটিন এবং শর্করার প্রয়োজন পড়ে। কারন এই উপাদানগুলোর উপস্থিতি গর্ভের বাচ্চার জন্য অনেক উপকারী।
গর্ভের বাচ্চার ওজন, উচ্চতা এবং শরীর গঠনে অনেক বেশি কার্যকরী। শিশু ভুমিষ্ঠ হওয়ার পরে সাধারন ওজন থাকা লাগে ৩ কেজি থেকে সাড়ে ৩ কেজির মত। শিশুর ওজন কম হওয়ার পিছনে অনেক কারন থাকে। চলুন জেনে নেই কি কি কারনে গর্ভের শিশুর ওজন কম হয়ে থাকে। কারনসমুহ নিম্নরুপঃ
  • যদি সময়ের আগেই গর্ভের বাচ্চার জন্ম হয়ে যায়, তাহলে তার ওজন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • যেসকল নারীর ডায়াবেটিস থাকে তাদের ক্ষেত্রে গর্ভপাত হওয়ার পরে শিশুর ওজন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • গর্ভাবস্থায় একজন নারী অপুষ্টির শিকার হলে গর্ভের বাচ্চার ওজন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
উপরোক্ত কারনে একজন শিশুর দেহের ওজন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় একজন নারীর খাবারের তালিকায় সুষম খাবার রাখা উচিত। এখন চলুন জেনে নেই শিশুর ১ম মাস থেকে ১২ মাস পর্যন্ত ওজন কত থাকা উচিত তার একটি তালিকা সম্পর্কে জেনে নেই।

 

বয়স

ছেলে শিশু

মেয়ে শিশু

১ মাস

4.5 কেজি বা 9 lbs 14 oz

4.2 কেজি বা 9 lbs 4 oz

২ মাস

5.6 কেজি বা 12 lbs 5 oz

5.1 কেজি বা 11 lbs 4 oz

৩ মাস 

6.4 কেজি বা 14 lbs

5.8 কেজি বা 12 lbs 14 oz

৪ মাস 

7.0 কেজি বা 15 lbs 7 oz

6.4 কেজি বা 14 lbs 2 oz

৫ মাস 

7.5 কেজি বা 16 lbs 9 oz

6.9 কেজি বা 15 lbs 3 oz

৬ মাস 

7.9 কেজি বা 17 lbs 8 oz

7.3 কেজি বা 16 lbs 2 oz

৭ মাস 

8.3 কেজি বা 18 lbs 5 oz

7.6 কেজি বা 16 lbs 14 oz

৮ মাস 

8.6 কেজি বা 19 lbs

7.9 কেজি বা 17 lbs 7 oz

৯ মাস 

8.9 কেজি বা 19 lbs 10 oz

8.2 কেজি বা 18 lbs 2 oz

১০ মাস 

9.2 কেজি বা 20 lbs 3 oz

8.5 কেজি বা 18 lbs 11 oz

১১ মাস 

9.4 কেজি বা 20 lbs 12 oz

8.7 কেজি বা 19 lbs 4 oz

১২ মাস 

9.6 কেজি বা 21 lbs 3 oz

8.9 কেজি বা 19 lbs 10 oz

আরও পড়ুন  শীতে ত্বকের যত্ন নেওয়ার সহজ পদ্ধতি

 

শিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্ট

 

বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির খাবার

একটু পরে আমরা কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে তা সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চার ওজন কি বা কোন ধরনের খাবার খেলে বৃদ্ধি পাবে তা সম্পর্কে। আমাদের দেশের প্রায় ৮০% গর্ভবতী মহিলা অপুষ্টিতে ভুগে থাকেন। এর প্রধান কারন হলো সুষম খাবারের অভাব।
এই অপুষ্টির কারনে একজন গর্ভবতী মহিলার পাশাপাশি গর্ভে থাকা বাচ্চার দেহের ওজন, উচ্চতা এবং দেহের গঠন সঠিকভাবে বিকশিত হতে পারে না। এখন চলুন জেনে নেই বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির বিভিন্ন খাবার সম্পর্কে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • মায়ের বুকের দুধ শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারন ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন এর অভাব পুরনে মায়ের বুকের দুধের ভূমিকা অপরিসীম।
  • পাকা কলায় অনেক বেশি পরিমানে পটাশিয়াম, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং শর্করা থাকে। এই খাবার একজন শিশুর বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করে। সাথে তার দেহের ওজন ঠিক রাখার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখে।
  • মিষ্টি আলুতে অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন, ফসফরাস, কপার, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ থাকে। মিষ্টি আলু শিশুর বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করতে সাহায্য করে।
  • ডাল এ অনেক বেশি পরিমানে ফাইবার থাকে। এছাড়াও প্রোটিন অভাব পুরনে ডাল এর ভূমিকা অনেক। তাই বাচ্চার দেহের ওজন ঠিক রাখার জন্য তার খাদ্য তালিকায় ডাল রাখা উচিত।
  • দুগ্ধজাত বিভিন্ন খাবার এ অনেক বেশি পরিমানে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এবং পটাশিয়াম থাকে। এই খাবার দেহের ওজন ঠিক রাখার পাশাপাশি হাড় গঠনে সাহায্য করে।
  • ডিম এ অনেক বেশি পরিমানে প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে। ডিম বাচ্চার দেহের ওজন সঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই বাচ্চার ওজন সঠিক রাখতে ডিম এর ভূমিকা অপরিসীম।
  • মুরগির মাংস প্রোটিনের আদর্শ উদাহরন। বাচ্চার দেহের ওজন ঠিক রাখতে মুরগির মাংস তার খাদ্য তালিকায় দেওয়া উচিত।
  • বিভিন্ন ধরনের ফল গর্ভকালীন সময়ে খাওয়া উচিত। কারন ফলে অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন, মিনারেল এবং খনিজ বিদ্যমান থাকে। বাচ্চার বেড়ে ওঠা এবং ওজন সঠিক রাখতে ফলের বিকল্প নেই।

কোন খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে

পরবর্তীতে আমরা কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে তা সম্পর্কে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই কোন খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে তা সম্পর্কে জেনে নেই। গর্ভপাত হওয়ার পর দেখা যায় বাচ্চার ওজন স্বাভাবিক এর তুলনায় অনেক কম।
এই ওজন কম থাকার কারনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও অসুখের সৃষ্টি হয়। তাই গর্ভকালীন সময় থেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া উচিত, যাতে করে শিশুর ওজন সঠিক থাকে। চলুন জেনে নেই খাবারগুলো সম্পর্কে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • মায়ের বুকের দুধ
  • কলা
  • ডিম
  • আলু/মিষ্টি আলু
  • মুরগির মাংস
  • বিভিন্ন ধরনের ফল
  • মাখন
  • এভোক্যাডো ইত্যাদি।
আরও পড়ুন  জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়? জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত

গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত

গর্ভকালীন সময়ে বাচ্চার ওজন নিয়মিত পরিমাপ করা উচিত। কারন আমাদের দেশের বেশিরভাগ বাচ্চা কম ওজন নিয়ে জন্ম নেয়। যার ফলশ্রুতিতে বাচ্চাদের বিভিন্ন অসুখ এবং অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই গর্ভকালীন সময় থেকে বাচ্চার ওজন সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত।
এই সময়ে অনেক বেশি পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। আলট্রাসনোগ্রাফি করার মাধ্যমে শিশুর ওজন মেপে দেখা হয়। শিশুর ওজন মাপার ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থাকে ৩ টি ভাগে ভাগ করা হয়। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
  • প্রথম তিন মাসে শিশুর ওজন বাড়া উচিত – ০.৫ থেকে ২.৫ কেজির মত।
  • মাঝের তিন মাসে শিশুর ওজন বাড়া উচিত – ৫০০ গ্রাম থেকে ১ কেজির মত।
  • শেষের তিন মাসে শিশুর ওজন বাড়া উচিত – ১৫০ গ্রাম থেকে ১ কেজির মত।
গর্ভাবস্থায় আরোও বিভিন্ন কাজ রয়েছে যেগুলোর সাহায্যে গর্ভের শিশুর ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। চলুন জেনে নেই কোন কাজের দরুন শিশুর ওজন বাড়তে পারে। কাজগুলো নিম্নরুপঃ
  • সুষম খাদ্য খাওয়া উচিত।
  • ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত।
  • প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
  • নিয়মিত হাটাচলা করা উচিত।
  • তেল জাতীয় খাবার না খাওয়াই উচিত।
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে 

গর্ভকালীন সময়ে একজন মহিলার অনেক বেশি পরিমানে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। কারন পুষ্টির ওপর নির্ভর করে গর্ভের বাচ্চার ওজন, উচ্চতা এবং শরীর গঠন হয়ে থাকে। তাই গর্ভকালীন সময়ে সুষম খাবারের প্রতি নজর দেওয়া উচিত। চলুন জেনে নেই গর্ভকালীন সময়ে খাবার সম্পর্কে, যা খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে।

  • শর্করা জাতীয় খাবার – ভাত, রুটি, নুডুলস ইত্যাদি।
  • প্রোটিন জাতীয় খাবার – মুরগির মাংস, ডিম ইত্যাদি।
  • তেল জাতীয় খাবার না খাওয়াই উত্তম।
  • এই সময়ে অনেক বেশি পরিমানে পানি পান করা উচিত।
  • খাদ্য তালিকায় ফল রাখা উচিত।

কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে (FAQ)

প্রশ্নঃ কি খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে?
উত্তরঃ ভাত, রুটি, নুডুলস, মুরগির মাংস, ডিম, ফল ইত্যাদি খাবার খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে।
প্রশ্নঃ ৩ মাসে বাচ্চার ওজন কত থাকা উচিত?
উত্তরঃ ৩ মাসে বাচ্চার ওজন ২ থেকে আড়াই কেজির মত থাকা উচিত।
প্রশ্নঃ ৬ মাসের পর কি বাচ্চার ওজন কমে যায়?
উত্তরঃ প্রথম ৪ মাস পর্যন্ত শিশুর ওজন খুব দ্রুত বাড়তে থাকে। তারপর ৬ মাসে অনেক কম বাড়ে বা আস্তে আস্তে শিশুর ওজন বাড়ে।

লেখকের মন্তব্য – কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে

আজকের পোস্ট থেকে আমরা কি খেলে গর্ভের বাচ্চার ওজন বাড়ে, গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির খাবার, শিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্ট, কোন খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে, গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন কত হওয়া উচিত ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। এই ধরনের তথ্যবহুল পোস্ট পড়তে ওয়েবসাইটটি ফলোও করুন এবং বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.