জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়? জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত
জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়? জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত
জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়?
ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত
- ব্যায়াম করার পর গ্লুকোজ জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
- কলা অথবা বিভিন্ন ফলের রস করে খাওয়া উচিত।
- প্রোটিন এর জন্য ডিম বা বাটার মিল্ক এর সাথে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার খাওয়া।
- ব্যায়াম করার পর দইয়ের সাথে পোহা বা উপমা মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
- দুধে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন বিদ্যমান থাকে। তাই ব্যায়াম এর পর আমরা চাইলে দুধ এর সাথে ওটস মিশিয়ে খেতে পারি।
- চিকেন স্যান্ডউইচ ব্যায়ামের পর প্রোটিনের আদর্শ খাবার।
- ব্যায়ামের পর আপনি চাইলে সবজি দিয়ে খিচুরী রান্না করে খেতে পারেন।
- ব্যায়াম ক্ররার পর মিষ্টি আলু সেদ্ধ করে আপনি খেতে পারেন।
- ওটস এ অনেক ভালো পরিমানে শর্করা থাকে। তাই ব্যায়ামের পর আপনি চাইলে ওটস খেতে পারেন।
- বাদাম আমাদের শরীরের ক্লান্তি দূর করে থাকে। তাই ব্যায়াম করার পর আপনি আপনার শরীরের ক্লান্তি দূর করার জন্য বাদাম খেতে পারেন।
- সবুজ শাকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং এন্টি-অক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকে। তাই ব্যায়ামের পর সবজি দিয়ে তৈরি নুডূলস বা খিচুরী খাওয়া যেতে পারে।
- টাটকা ফলমূল আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং শক্তি যোগাতে সাহায্য করে। তাই ব্যায়ামের পর আদর্শ খাবার হলো ফল।
- প্রচুর পরিমানে পান করা উচিত ব্যায়াম করার পরে।

ব্যায়াম করার কতক্ষণ পর খাওয়া উচিত
জিম করার পর কাঁচা ছোলা খেলে কি হয়
সকালে ব্যায়াম করার আগে কি খাওয়া উচিত
জিম করার আগে ও পরে কি খাওয়া উচিত
জিম করার আগের খাবার
- ভাত
- রুটি
- ওটস
- পাউরুটি
- বিভিন্ন ধরনের ফল
- দুগ্ধজাত বিভিন্ন খাবার
- শস্যদানা
- চিনি
- ওট্মিল
- টোস্ট
- জুস
- পনির
- মটরশুটি
- বাদাম
- চকলেট দুধ
- মাংস
- ডিম
- ইয়োগারট
- বিভিন্ন ধরনের দুগ্ধজাত খাবার
জিম করার পরের খাবার
- শর্করা জাতীয় – মিষ্টি আলু, দুধ, বিভিন্ন ফলের রস, ভাত, আলু এবং গমের তৈরি রুটি।
- ফ্যাট জাতীয় – বাদাম, সিডস, শুকনা ফল ইত্যাদি।
- আমিষ জাতীয় – লাল মাংস, ডিম, মুরগির মাংস ইতাদি খাওয়া যেতে পারে।
- প্রচুর পরিমানে পানি পান করা উচিত ব্যায়াম করার আগে এবং পরে।

ব্যায়াম করার কতক্ষণ পর পানি খাওয়া উচিত
সকালে খালি পেটে ব্যায়াম করা কি ভালো
- সকালে খালি পেটে ব্যায়াম আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
- পেটের অতিরিক্ত ফ্যাট বার্ন হয়ে যায়।
- পেটের পেশী অনেক শক্তিশালী হয়ে যায়।
- খালি পেটে ব্যায়াম করলে আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়।
- খালি পেটে ব্যায়াম করলে আমাদের দেহ ডিহাইড্রেশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- পেশীতে আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে ইত্যাদি।