Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে জানুন

0 0

বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ

আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে। এছাড়াও আজকের পোস্ট এ আমরা নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার, নিউমোনিয়ার এন্টিবায়োটিক, নিউমোনিয়া রোগীর খাবার, নিউমোনিয়া কি ছোঁয়াচে, নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো।
বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ

তাহলে চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া রোগের কারন, লক্ষন এবং প্রতিকার সম্পর্কে।

নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ

বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে আমরা পরবর্তীতে জানবো। এখন আমরা নিউমোনিয়া রোগের লক্ষন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো। নিউমোনিয়া হলো ব্যাকটেরিয়া, ছত্রকা বা ভাইরাসজনিত এক ধরনের রোগ।
এডেনো ভাইরাস, রায়নো ভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ইত্যাদি ভাইরাসজনিত বিভিন্ন কারনে আমাদের নিউমোনিয়া হয়ে থাকে। এই ভাইরাস সমূহ আমাদের ফুসফুসে প্রদাহের সৃষ্টি করে। যার কারনে আমাদের দেহের অভ্যন্তরে অতিরিক্ত সর্দি কাশির মত সমস্যা সৃষ্টি হয় এবং আমরা এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
আমাদের ফুসফুসে স্ট্রেপটোক্কাস নামক ব্যাক্টেরিয়া এবং আমাদের শ্বাসযন্ত্রের আরএসভি ভাইরাস এর আক্রমনের কারনে আমাদের নিউমোনিয়া হয়ে থাকে। নিউমোনিয়া হলে একজন মানুষের নিশ্বাঃস এর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা দেখা দেয়।
দেহে অক্সিজেন এর মাত্রা কমিয়ে দেয় এই অসুখ। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া রোগের কিছু লক্ষন সম্পর্কে। লক্ষনগুলো নিম্নরুপঃ
  • শরীরে অনেক বেশি পরিমানে জ্বর চলে আসে।
  • শরীর অনেক বেশি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ক্লান্তি চলে আসে।
  • শরীর থেকে অনেক বেশি পরিমানে ঘাম হয়ে থাকে।
  • প্রচন্ড কাশির সমস্যা শুরু হয়।
  • আমাদের শ্বাসকষ্টের মত সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • কোনো কারন ছাড়াই শরীরে কাপুনি দিয়ে ওঠে।
  • বুকে প্রচন্ড ব্যথার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • নিঃশ্বাসের সমস্যা শুরু হয়।
  • প্রচন্ড পরিমানে মাথাব্যথা করতে থাকে।
  • শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ব্যথার সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে পেশীতে অনেক বেশি ব্যথা করে।
  • খাবার খাওয়ার প্রতি অনীহা চলে আসে।
  • হঠাত কোনো কারন ছাড়া বমি ভাব বা বমি শুরু হয়।

নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে আমরা একটু পরে জানবো। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া রোগের বিভিন্ন লক্ষন এবং প্রতিকার সম্পর্কে। আমরা পূর্বে জেনেছি, বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমনে আমাদের নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।
এই ব্যাক্টেরিয়া গুলো সরাসরি আমাদের ফুসফুসে আক্রমন করে এবং ফুসফুসে প্রদাহের সৃষ্টি করে থাকে। যার কারনে আমাদের শরীরে এর খারাপ প্রভাব পড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের লক্ষন দেখা দেয়। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া রোগের বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে। লক্ষনগুলি নিম্নরুপঃ
  • আমাদের অনেক বেশি পরিমানে কাশি হতে থাকে এবং কাশির সাথে শ্লেষা বের হয়।
  • আমাদের নিঃশ্বাসের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • নিঃশ্বাস নেওয়া বা কাশির সময় বুকে অনেক বেশি পরিমানে ব্যথা হয়।
  • আমরা যখন শ্বাস নেই তখন বুকে ঘড়ঘড় আওয়াজ হয়ে থাকে।
  • শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ব্যথার সৃষ্টি হয়।
  • আমাদের শরীরে ক্লান্তি এবং অবসাদ চলে আসে।
  • খাবারের ক্ষেত্রে অনীহা চলে আসে।
  • দীর্ঘদিন পর্যন্ত কাশি হয়ে থাকে।
  • কাশি হওয়ার সাথে আমাদের রক্ত যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আরও পড়ুন  ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক ঘরোয়া উপায়: আপনার ত্বককে স্বাস্থ্যকর রাখুন
এতক্ষন আমরা নিউমোনিয়া রোগের লক্ষন সম্পর্কে জানলাম। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় তা সম্পর্কে। প্রথমত বলি চিকিৎসার কথা। নিউমোনিয়া হলে আমাদের দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিত। এক্ষেত্রে একজন রোগীকে যেসব চিকিৎসা দেওয়া উচিত তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
  • এন্টি-বায়োটিক দেওয়া।
  • কফ পরিক্ষা করা এবং সেই অনুযায়ী ওষুধ প্রদান।
  • সবসময় জ্বরের পরিমান নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করা।
  • রোগীকে অক্সিজেনের ব্যবস্থা করে দেওয়া।
এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া কিভাবে প্রতিরোধ করা যায় তা সম্পর্কে। উপায়সমুহ হলোঃ
  • আমাদের ধুমপান করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
  • সমস্যা দেখা দিলে সবার ক্ষেত্রেই ফ্লু ভ্যাক্সিন দিয়ে নেওয়া।
  • সর্দি কাশির সময় নাকে মুখে রুমাল দিয়ে রাখা।
  • ধুলা এং ধোয়াযুক্ত পরিবেশ এড়িয়ে চলা।
  • সুষম খাবার খাওয়ার চেষ্টা করা।

শিশুর নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

পরবর্তীতে আমরা বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে জানবো। এখন আমরা শিশুর ক্ষেত্রে নিউমোনিয়া হলে তার লক্ষন এবং প্রতিকার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবো। শীতকালে বিভিন্ন ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমনের কারনে আমাদের দেহে নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।
এই ব্যাক্টেরিয়াগুলো আমাদের ফুসফুসে আক্রমন করে, যার কারনে ফুসফুসে প্রদাহ জনিত বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়ে থাকে। এখন চলুন জেনে নেই একজন শিশুর ক্ষেত্রে এই রোগের কি কি লক্ষন প্রকাশ পায় তা সম্পর্কে জেনে নেই। লক্ষনগুলি নিম্নরুপঃ
  • বাচ্চার নিঃশ্বাস নিতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে।
  • কাশির সমস্যা দেখা দেয়।
  • ছোট বাচ্চার বুকে ব্যথা শুরু হয়।
  • বুকের মধ্যে সবসময় ঘরঘর আওয়াজ হতে থাকে।
  • শিশুর সারাদেহে ব্যথা অনুভব করতে থাকে।
  • শিশু অনেক বেশি পরিমানে ক্লান্ত হয়ে থাকে।
  • শিশুর খাবার খাওয়ার প্রতি ইচ্ছা কমে যায়।
এতক্ষন আমরা ছোট বাচ্চার নিউমোনিয়া দেখা দিলে কি কি লক্ষন প্রকাশ পায় তা সম্পর্কে জানলাম। এখন আমরা জানবো ছোট বাচ্চার ক্ষেত্রে এই অসুখ প্রতিরোধ কিভাবে করা যায় তা সম্পর্কে। প্রতিরোধের উপায় নিম্নরুপঃ
  • শিশুদের বয়স এবং সময় অনুযায়ী হাম, হুপিং কাশি এবং নিউমোকক্কাস এর টিকা দিয়ে নেওয়া উচিত।
  • জন্মের পর থেকে ৬ মাস পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো।
  • যদি শিশুর দেহে নিউমোনিয়া দেখা যায় তবে স্যুপ জাতীয় খাবার খাওয়ানো।
  • শিশুকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কাশির ওষুধ খাওয়ানো।
  • শিশুকে গরম জায়গায় রাখার চেষ্টা করা।
আরও পড়ুন  গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি সঠিক উত্তর জেনে নিন

বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ

  • শরীরে কাপুনি দিয়ে জ্বর চলে আসে।
  • শরীরে ক্লান্তি চলে আসে এবং কাজের ক্ষেত্রে অনীহা দেখা দেয়।
  • অতিরিক্ত পরিমানে শরীর থেকে ঘাম বের হতে থাকে।
  • প্রচন্ড কাশির সমস্যা শুরু হয় এবং অনেক সময় কাশির সাথে রক্ত বের হয়ে থাকে।
  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়।
  • ঠান্ডা লাগা ছাড়াই দেহে কাপুনির দিয়ে থাকে।
  • বুকে প্রচন্ড ব্যথার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • নিঃশ্বাস নিতে অনেক বেগ পেতে হয়।
  • আমাদের প্রতিনিয়ত মাথাব্যথার মত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
  • শরীরের বিভিন্ন জায়গায় এবং পেশীতে ব্যথার সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • খাবার খাওয়ার প্রতি আমাদের অনীহা চলে আসে।
  • হঠাত করে বমি ভাব দেখা দেয় এবং বমি হয়ে থাকে।

বাচ্চাদের নিউমোনিয়ার লক্ষণ

পূর্বে আমরা বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নিউমোনিয়ার বিভিন্ন লক্ষন সম্পর্কে জানবো। লক্ষনসমূহ নিম্নরুপঃ
  • শিশুর দেহে অনেক বেশি পরিমানে জ্বর দেখা দেয়।
  • কাশির সমস্যা শুরু হয়।
  • শ্বাসকষ্টের সমস্যা শুরু হয়।
  • অনেক দ্রুত নিঃশ্বাস আসা যাওয়া করে।
  • শিশুর খাওয়ার সমস্যা শুরু হয়।
  • ঘুমাতে অনেক সমস্যা হয়।
  • বুকে ঘরঘর আওয়াজ হয়ে থাকে।
  • শিশু অনেক বেশি পরিমানে কান্নাকাটি করে।

নিউমোনিয়ার এন্টিবায়োটিক

নিউমোনিয়ার সমস্যা দেখা দিলে আমাদের তা থেকে বাচার জন্য একদিকে যেমন ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করতে হয়, অন্যদিকে চিকিৎসা নিতে হয়। চিকিৎসার ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন ধরনের এন্টি-বায়োটিক এবং ওষুধ সেবন করানো হয়।
যাতে করে আমাদের নিউমোনিয়া দূর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়ার এন্টিবায়োটিক সম্পর্কে।
  • ওম্নিকার ৬২৫ এমজি ট্যাব্লেট।
  • ওফুক্সিন ২০০ এমজি ইনজেকশন।

নিউমোনিয়া রোগীর খাবার

নিউমোনিয়া হলে আমাদের শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি করে। তাই সময় আমাদের অনেক বেশি সুষম খাবার এর প্রয়োজন হয়। যা আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দিয়ে থাকে। এখন চলুন জেনে নেই খাবারগুলো সম্পর্কে। খাবারসমুহ নিম্নরুপঃ
  • সহজে হজম হয় এই ধরনের খাবার রোগীকে দেওয়া উচিত।
  • কারবোহাইড্রেট জাতীয় খাবার দেওয়া উচিত। কারন এই ধরনের খাবার শরীরে শক্তি যোগাতে সাহায্য করবে।
  • প্রোটিন এবং চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত।
  • দুধ এই সময়ে শরীরের জন্য অনেক উপকার সাধন করে থাকে।
  • নারিকেলের পানি খাওয়া উচিত।
  • ঘোল খেলে নিউমোনিয়ার প্রভাব কিছুটা কম হয়।
  • নিউমোনিয়ার মাত্রা কমাতে আমরা পনির, ডাল এবং লেবু খেতে পারি।
  • সবুজ শাকে অনেক বেশি পরিমানে ভিটামিন এবং এন্টি অক্সিডেন্ট থাকে। যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
  • গরম স্যুপ এই সময়ে খাওয়া উচিত।
  • টক দই এর মত খাবার খাওয়া উচিত।
আরও পড়ুন  এলার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে ৫টি অজানা তথ্য জেনে নিন
এতক্ষন আমরা নিউমোনিয়া রোগী যেসব খাবার খেতে পারবে তা সম্পর্কে জানলাম। এখন চলুন জেনে নেই কোন কোন খাবার নিউমোনিয়া রোগী খেতে পারবে না তা সম্পর্কে। খাবারগুলো নিম্নরুপঃ
  • অতিরিক্ত ঠান্ডাজাতীয় কিছু খেতে পারবে না।
  • যেসব খাবারে অতিরিক্ত লবন ব্যবহার করা হয় সেসব খাবার না খাওয়াই ভালো।
  • স্যাচুরেটেড ফ্যাট জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।
  • ট্রান্সফ্যাট যুক্ত খাবার থেকে বিরিত থাকা।

নিউমোনিয়া কি ছোঁয়াচে

নিউমোনিয়া রোগ একেবারেই ছোয়াচে নয়। যদি কেউ অসুস্থ ব্যক্তির সংস্পর্শে আসে তবে তার নিউমোনিয়া হবে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। কারন নিউমোনিয়া হাচি বা কাশির মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকে।
তাই নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত রোগী যদি হাচি বা কাশি দেয় তার মাধ্যমে এই রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। তাই রোগীর উচিত কাশি বা হাচি দেওয়ার সময় মুখে রুমাল ব্যবহার করা।

নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা

পূর্বে আমরা বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা কিভাবে করা হয় তা সম্পর্কে। নিউমোনিয়া হলে ঘরোয়া চিকিৎসার পাশাপাশি আমাদের ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হয়।
এই সময় ডাক্তার বিভিন্ন ধরনের ওষুধ এবং ইনজেকশন এর সাজেশন দিয়ে থাকে, যা নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এখন চলুন জেনে নেই নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে। পদ্ধতিগুলো হলোঃ
  • রোগ সারানোর জন্য এন্টিবায়োটিক দেয়া হয়।
  • ছত্রাকের ওষুধ দেয়া হয়ে থাকে।
  • কাশির বিভিন্ন সিরাপ সম্পর্কে বলা থাকে।
  • জ্বর সারানোর জন্য বিভিন্ন ঔষধ সেবনের কথা বলা হয়ে থাকে।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা বড়দের নিউমোনিয়া রোগের ১২টি লক্ষণ, নিউমোনিয়া রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার, নিউমোনিয়ার এন্টিবায়োটিক, নিউমোনিয়া রোগীর খাবার, নিউমোনিয়া কি ছোঁয়াচে, নিউমোনিয়া রোগের চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে জেনেছি।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। এই ধরনের পোস্ট প্রতিনিয়ত পড়তে ওয়েবসাইট ফলোও করুন এবং সবসময় আপডেট থাকুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.