Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

৫টি অজানা পদ্ধতিতে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

0 3

৫টি অজানা পদ্ধতিতে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

আজকের বিষয়, অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম কিভাবে করা যায়। বর্তমান সময়ে আমরা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় খুজে থাকি। অনেকেই তো প্রশ্ন করেন, ইউটিউব, ফেসবুক অথবা ইন্সটাগ্রাম থেকে ইনকামের উপায় কি, ডিপোজিট ছাড়া টাকা ইনকাম apps ইত্যাদি সম্পর্কে।আজকে আমরা অনলাইন থেকে ইনকামের উপায়, বিভিন্ন ধরনের ইনকামের এপস, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম ইত্যাদি সম্পর্কে জানবো। চলুন জেনে নেওয়া যাক উক্ত বিষয় সম্পর্কে।

অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

এখন সাল ২০২৪। যে সময়টা পুরোটাই ভর করে আছে অনলাইন এর ওপর বা সোজা কথায় তথ্য প্রযুক্তির ওপর। এই তথ্য প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে মানুষ এখন অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন কাজ, অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। আমাদের দেশেও অনলাইনের বিষয়ে প্রায় সবার আগ্রহ লক্ষ করা যায়।
আমাদের মধ্যে অনেকেই বলেন অনলাইন থেকে নাকি ইনকাম করা যায় না। তাদের সবার সাধারন প্রশ্ন হচ্ছে, আদোউ কি অনলাইন ভিত্তিক ইনকাম করা যায়। অবশ্যই ইনকাম করা যায়। আমাদের দেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে সক্ষম হয়েছেন।
অনেকেই আবার আছেন যারা ইনকাম করার জন্য সহজ নিয়ম খোজেন। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কাজে সফল হওয়া যায় না। আপনি যত ধৈর্য ও পরিশ্রমের সাথে কাজ করবেন, আপনি তত তাড়াতাড়ি সফলতা পাবেন। এখন আমরা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জানবো।
ডিজিটাল মার্কেটিং করে ইনকামঃ বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং সবার কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি বিষয়। পুরো বিশ্বে এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মধ্যে অনেকগুলো ক্ষেত্র রয়েছে। যেকোনো একটা বিষয়ে পারদর্শী হলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং অনলাইন থেকে টাকা ইনকামের উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে। তা হলঃ
  • ইমেইল মার্কেটিং
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ইউটিউব মার্কেটিং
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি।
উপরোক্ত ক্ষেত্র গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিতেই পারদর্শী হলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকা অত্যন্ত জরুরী।
ওয়েবসাইট থেকে ইনকামঃ বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম ব্যাপক সাড়া পাচ্ছে। আপনি নিজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে বিভিন্ন কনটেন্ট পাবলিশ করে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়া আপনার যদি কন্টেন্ট লেখার ধারণা থাকে, তাহলে অন্যের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন।
গ্রাফিক ডিজাইনঃ বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাটফর্ম যেমন- ফাইবার (fiverr.com), আপওয়ার্ক (upwork.com) এবং freelancer.com এর মতো ওয়েবসাইট গুলোতে গ্রাফিক্স ডিজাইনারের চাহিদা ব্যাপক। বিভিন্ন ধরনের লোগো ডিজাইন, টি শার্ট ডিজাইন, বিজনেস কার্ড তৈরি ইত্যাদি সম্পর্কে কেউ যদি অভিজ্ঞতা রাখে তাহলে সে গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ করে অনেক দূর এগোতে পারবে।
ডাটা এন্ট্রি মাধ্যমে ইনকামঃ ডাটা এন্ট্রির কাজ সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে-
  • পার্ট-টাইম
  • ফুল টাইম
আরও পড়ুন  Automated and AI Trading: Revolutionizing Modern Markets
অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট আছে, যেখানে ডাটা এন্ট্রির কাজ করানো হয়। ডাটা এন্ট্রির কাজের চাহিদা প্রচুর এবং এই কাজে টাকার পরিমাণও যথেষ্ট। তাই আপনারা চাইলে ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু করে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়।যেখানে বিভিন্ন ধরনের পণ্য গ্রাহকদের কাছে অনলাইনের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হয়। এফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান সময়ে একটু জনপ্রিয় কাজ। যেখান থেকে হাজার হাজার যুবক আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করছে। তাই আপনারা চাইলে আপনাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে অনলাইন ভিত্তিক পরিচালনা করতে পারেন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংঃ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি সোশ্যাল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে হয়ে থাকে। এই মাধ্যমে নিজেদের পণ্য বা ব্যবসার প্রসারের জন্য এডভারটাইজমেন্ট এর মাধ্যমে কাস্টমার এর কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়। যার কারণে কাস্টমার ঐ সকল পণ্যের ওপর আকর্ষিত হয় বা ধারণা পায় এবং কিনতে আগ্রহী হয়। এভাবে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ইনকাম করা যায়।
ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামঃ এই মাধ্যমে ইনকাম করতে হলে প্রথমত আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে। ইউটিউবের নীতিমালা অনুসারে ভিউজ এবং সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্যা থাকতে হবে। এরপর আপনি গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আবেদন গ্রহণ হলে এরপর থেকে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং এর মাধ্যমে ইনকামঃ বর্তমান সময়ে ব্লগিং একটি জনপ্রিয় বিষয়। ব্লগিং প্রধানত দুই ধরনের হয়ে থাকে। প্রথমত ভিডিও তৈরি করে বিভিন্ন সামাজিক প্ল্যাটফর্ম যেমন-ইউটিউব ও ফেসবুকে শেয়ারের মাধ্যমে এবং দ্বিতীয়ত ওয়েবসাইটে লেখালেখির মাধ্যমে।
কনটেন্ট রাইটিং থেকে ইনকামঃ আপনি যদি ভালো মানের একজন কন্টেন্ট রাইটার হন, তাহলে বর্তমান সময়ের বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লেখালেখির মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।যেখানে প্রতিটি কনটেন্টে আপনাকে ৪৫০-৫০০ টাকা দেওয়া হবে।
উপরোক্ত মাধ্যমগুলোর যে কোন একটির সাহায্যে আপনারা চাইলে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাদের দক্ষতা, শ্রম এবং প্রচুর পরিমাণে সময় দিতে হবে।

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

বর্তমান সময়ে ইউটিউব একটি জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন। এছাড়া ইউটিউব ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবেও পরিচিত। পরিসংখ্যান বলে, ইউটিউবে প্রতি এক মিনিটে ৫০০ ঘন্টার বেশি ভিডিও আপলোড হয়। প্রতিদিন পুরো বিশ্বে এক বিলিয়ন ঘন্টার উপরে মানুষ ইউটিউবে ভিডিও দেখে।
তাই আজকাল অনেকে প্রফেশন হিসেবে ইউটিউবিং বা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হতে চায়। কারণ বর্তমানে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় হল ইউটিউবে ভিডিও শেয়ারিং, লাইভ স্ট্রিমিং ইত্যাদি। ইউটিউব থেকে কয়েক ধাপে ইনকাম করা যায়। চলুন ধাপগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।
গুগল এডসেন্স থেকে আয়ঃ আমরা অনেকেই দেখে থাকি ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় প্রথমে বা ভিডিও দেখার মাঝে বিজ্ঞাপন চলে আসে। এই বিজ্ঞাপন মূলত আসে গুগল এডসেন্স থেকে। আর এই এডসেন্স থেকে ইনকাম করা যায়। এখন বিষয় হল গুগল এডসেন্স আমাদের চ্যানেলে বা ভিডিওতে কিভাবে আসবে।
যদি আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা এবং ওয়াচ টাইম ইউটিউব নীতিমালা অনুযায়ী সঠিক হয়ে থাকে তাহলে আমরা আমাদের চ্যানেলের জন্য গুগল এর কাছে এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারব। এরপর আবেদন গ্রহণযোগ্য হলে আমাদের চ্যানেলের বিভিন্ন ভিডিওতে গুগল এডসেন্স দ্বারা প্রচারিত বিজ্ঞাপন দেখা যাবে। তখন সেই ভিডিওগুলোতে ক্লিক এবং ভিউ এর ওপরে আমাদের ইনকাম শুরু হবে।
অ্যাফিলিয়েট লিংক দ্বারা ইনকামঃ ইউটিউবে এফিলেট মার্কেটিং বলতে কোন বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর সাথে ইউটিউবারদের চুক্তি করা থাকে। যে চুক্তিতে বলা থাকে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের যে কোন পণ্য ইউটিউবারের ভিডিওর ডিস্ক্রিপশন বক্সে দেয়া থাকবে এবং ইউটিউবারকে সেই পণ্য সম্পর্কে ভিডিওর মধ্যে বলতে হবে। কাস্টমার উদ্বুদ্ধ হয়ে যদি সেই লিংকে ক্লিক করে এবং পণ্যটি কিনে তাহলে ইউটিউবার নির্দিষ্ট পরিমাণে কমিশন পেতে থাকবে।
স্পন্সরশীপ এর মাধ্যমে ইনকামঃ যে সকল ইউটিউবারদের অনেক বেশি পরিমাণে ফ্যান ফলোয়ার এবং ভিউয়ার থাকে তারা চাইলে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন। যেমন- আমরা কোন জামা কিনলে, জুতা কিনলে এবং অন্যান্য যাবতীয় জিনিসপত্র যেখান থেকে কিনে সে প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির নাম অন্য আরেকজনের কাছে পৌঁছে দেওয়া। কিন্তু এই পৌঁছে দেওয়ার কাজটির মাধ্যমে আপনি কোম্পানির থেকে টাকা নিতে পারবেন।
ভিডিও শেয়ারিংঃ ইউটিউব চ্যানেল খোলার প্রথমে আপনার জানতে হবে দর্শকরা কোন বিষয়ে ভিডিও দেখতে বেশি ভালোবাসে। সে সকল ভিডিও আপনাকে তৈরি করতে হবে এবং ইউটিউবে প্রতিনিয়ত শেয়ার করতে হবে। এভাবে আপনার চ্যানেলের ভিউয়ার্স এবং এক বছরে ৪০০০ ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলেই আপনি ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
লাইভ স্ট্রিমিং করে ইনকামঃ ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের গেমিং চ্যানেল এখন খুব সহজে দাঁড়িয়ে যায় বা সফলতা পায়। এর কারণ হলো সেই সব গেইমিং চ্যানেলগুলো ভিডিও শেয়ারের পাশাপাশি লাইভ স্ট্রিম করে থাকে। যেখানে তারা বিভিন্ন ধরনের গেমস খেলে এবং ভিউয়ার্সরা সেই গেমের প্রতি আসক্ত হয় এবং ঘন্টার পর ঘন্টা সেই লাইভ স্ট্রিম দেখতে থাকে। এই লাইভ স্ট্রিমের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

ফেসবুক পেজ থেকে প্রায় ইউটিউব এর মত করে ইনকাম করা যায়। এখন শুধু ফেসবুক পেজ নয় বরং নিজ আইডি থেকেও ইনকাম করা যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই ফেসবুক থেকে কিভাবে টাকা উপার্জন করা যায়।
কন্টেন্ট পাবলিশ এবং মনিটাইজ এর মাধ্যমেঃ আপনার তৈরি নিজস্ব কন্টেন্ট ফেসবুক পেজে শেয়ার করতে পারেন। যদি ভিউয়ার্সদের আপনার তৈরিকৃত কনটেন্ট ভালো লাগে তাহলে তারা আপনার পেজ প্রতিনিয়ত ফলো করবে। এভাবে ১০০০ ফলোয়ার সংখ্যা এবং ৬০ দিন অর্থাৎ দুই মাসে যদি ৬০০০০ মিনিটের ওয়াচ টাইম পূর্ণ হয় তাহলে আপনার পেইজে গুগল কর্তৃক বিজ্ঞাপন দেখানো শুরু হবে।তখন থেকে আপনি ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
পেজে এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আপনার তৈরি কৃত পেজে যদি অনেক বেশি পরিমাণে ভিউয়ার্স থাকে তবে আপনি চাইলে এটাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের পণ্য যেমন- জামা কাপড়, আসবাবপত্র, গয়না, ইলেকট্রনিক্স এর বিভিন্ন জিনিস ইত্যাদি বিক্রি করতে পারবেন।
লাইভ স্ট্রিমিং করেঃ নিত্যদিনের কাজ, বিভিন্ন ধরনের গেমস খেলা ইত্যাদি কনটেন্টের মাধ্যমে আপনি আপনার পেইজে লাইভ স্ট্রিমিং করতে পারবেন। যেখানে অনেক বেশি ভিউয়ার্স আপনার লাইভ স্ট্রিম দেখার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে। এভাবে চাইলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুক ইভেন্ট এর মাধ্যমেঃ প্রথমে আপনি বিভিন্ন ধরনের খেলা, কোন বড় প্রোগ্রাম ইত্যাদির ইভেন্ট ক্রিয়েট করতে পারেন। এরপর আপনি আপনার ফেসবুক পেইজে সেই লিংক প্রকাশ করবেন। সেই লিংকে প্রবেশ করে ভিউয়ার্সরা খেলা বা সে প্রোগ্রাম দেখলে সেখান থেকে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন।
উপরোক্ত মাধ্যমগুলোর দ্বারা আপনি চাইলে আপনার ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারেন। এক্ষেত্রে কোনো প্রকার দক্ষতার প্রয়োজন হবে না।

গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে এখন গুগল জনপ্রিয়। বর্তমানে ইউটিউব এবং ফেসবুক এর পাশাপাশি গুগল থেকেও ইনকাম করা যায়। গুগল থেকে ইনকাম করার জন্য প্রয়োজন দক্ষতার । এছাড়া দক্ষতার পাশাপাশি কাজে স্মার্ট হতে হবে। এখন চলুন জেনে নেই গুগল থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়।
  • ব্লগিং- বিভিন্ন ধরনের কন্টেন্ট লিখার মাধ্যমে ব্লগিং করা হয়। এই মাধ্যমে আপনি সর্বনিম্ন ১০০-৩০০ ডলার আয় কর‍তে পারবেন।
  • গুগল প্লে স্টোর- এখানে কাজ করে আপনি সর্বনিম্ন ৪০-২৫০ ডলার আয় করতে পারবেন।
  • গুগল এডসেন্স- এই মাধ্যমে কাজ করার পর আপনি ৫০-৩৫০ ডলার আয় করা সম্ভব।
  • গুগল এডমোব- গুগল এডমোব এ আপনি আপনার দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ১০০-২৫০ ডলার আয় করতে পারবেন।
  • গুগল ওপিনিয়ন রিওয়ার্ড- এখানে তেমন কাজের চাহিদা নেই। এখানে আপনি সর্বনিম্ন ১-৫ ডলার আয় করতে পারবেন।
আরও পড়ুন  ট্রেডিং কি বৈধতা: হালাল নাকি হারাম? ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা
গুগল থেকে খুব সহজেই ইনকাম করা যায় । কিন্তু এতে প্রচুর পরিমানে ধৈর্য, অধ্যাবসায় এবং পরিশ্রম থাকা দরকার।

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম

মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় আছে। যে উপায়ে মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় তা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
  • ইউটিউব ভিডিও তৈরি করে
  • বিভিন্ন ধরনের ব্লগ ভিডিও বানিয়ে
  • ফ্রিল্যান্সিং করে
  • ফেসবুক মার্কেটিং করে
  • ইন্সটাগ্রাম মার্কেটিং করে
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে
  • বিভিন্ন ডেলিভারী সার্ভিস এর মাধ্যমে
  • বিভিন্ন এপস থেকে ইত্যাদি।
উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও আরো নানান উপায়ে মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং করা যায়। কিন্তু মোবাইল দিয়ে মার্কেটিং কর‍তে গেকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।

দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম apps

বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ গুগল প্লে স্টোর এ পাওয়া যায়। কিন্তু তার বেশিরভাগ ভুয়া। যার কারনে আমরা সেখান থেকে কোনো টাকা উপার্জন করতে পারি না। চলুন এখন জেনে নেওয়া যাক অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় হিসেবে দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম apps সমুহ।
  • Fiverr
  • Upwork
  • Freelancer.com
  • Ysense
  • Alamy
  • Shutterstock
  • iStock
  • Facebook
  • Youtube

ডিপোজিট ছাড়া টাকা ইনকাম apps

আমরা অনেকেই টাকা ইনভেস্ট না করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার কথা বলে থাকি। আজকে আপনাদের জন্য কিছু ইনভেস্ট বিহীন ইনকাম এপস নিয়ে এলাম। চলুন দেখে নেই এপস বা সাইট সম্পর্কেঃ
  • sproutgigs
  • microworkers

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আপনারা অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়, ডিপোজিট ছাড়া টাকা ইনকাম apps ইত্যাদি সম্পর্কে জানলেন। আশা করি আমাদের এই পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন।
আমরা এই ধরনের আরো মূল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট শেয়ার করে থাকি। আমাদের পোস্ট নিয়মিত পড়তে পেজ (rajshahiitbd.com) ফলো করুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.