Rajshahi IT BD
Information based blog for new generation
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে

0 6

ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে

আজকের পোস্টের মুল বিষয় হলো ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম, ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস এবং স্টুডেন্ট একাউন্ট করার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে। আমরা এখন উক্ত বিষয় সমূহ নিয়ে আলোচনা করব।
ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সেরা নিয়ম ২০২৪
তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে ডাচ বাংলা ব্যাংক এর বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট করতে হয় এবং এর নিয়মাবলী সম্পর্কে।

ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে

ডাচ বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশের একমাত্র বেসরকারি ব্যাংক। বর্তমানে বাংলাদেশে এই ডাচ বাংলা ব্যাংকের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে। একমাত্র এই ব্যাংকে অতি নিরাপত্তার সাথে লেনদেনের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। ১৯৯৬ সালে দুই দেশের যৌথ উদ্যেগে ডাচ বাংলা ব্যাংক চালু করা হয়। একটি দেশ হলো নেদারল্যান্ড এবং আরেকটি দেশ হলো নেদারল্যান্ড।
আমাদের দেশে ডাচ বাংলা ব্যাংক সবথেকে বড় এবং সেবাদানকারী ব্যাংক হিসেবে পরিচিত। এখন আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জানব। ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে আমাদের কিছু নিয়মাবলী অনুসরণ করতে হয়। নিয়মাবলী নিম্নরুপঃ
  • প্রথমত জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন।
  • দুই কপি ছবি প্রয়োজন।
  • যে নমিনি হবে তার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • নমিনীর এক কপি ছবি।
উপরোক্ত কাগজগুলো নিয়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখায় বা সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট খোলার ফর্ম পূরণ করতে হবে। সেখানে ডিপোজিট হিসেবে এবং একাউন্ট চালু করার জন্য কিছু পরিমাণ টাকা প্রদান করতে হবে। স্টুডেন্ট এবং সেভিংস একাউন্ট মিলিয়ে ডাচ বাংলা ব্যাংকে মোট ৭ ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।

ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানব ডাচ বাংলা ব্যাঙ্কে একাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে কত টাকা লাগে তা সম্পর্কে। ডাচ বাংলা ব্যাংক হলো বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একটি ব্যাংক।
এই ব্যাংক গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে থাকে। টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে সবথেকে নিরাপত্তা পাওয়া যায় ডাচ-বাংলা ব্যাংকে। আমরা আগে জেনেছি, স্টুডেন্ট এবং সেভিংস একাউন্ট মিলিয়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংকে সাত রকমের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়।
এখন আমরা জানবো ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে। একজন ব্যক্তি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে যে ধরনের একাউন্ট খুলবে সে হিসেবে টাকা প্রযোজ্য হবে। এখন চলুন জেনে নেই কোন অ্যাকাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে।

 

আরও পড়ুন  ডাচ বাংলা ব্যাংকের বেতন কাঠামো বিস্তারিত জানুন
অ্যাকাউন্ট ধরন সর্বনিম্ন টাকা
সেভিংস ডিপোজিট সেভিংস ৳ ৫০০
সেভিংস ডিপোজিট প্লাস সেভিংস ৳ ৫,০০০
এক্সেল সেভিংস একাউন্ট সেভিংস ৳ ৫০০
ইন্টারেস্ট ফ্রি ডিপোজিট সেভিংস ৳ ৫,০০০
স্কুল সেভার একাউন্ট স্টুডেন্ট ৳ ১০০
কারেন্ট ডিপোজিট কারেন্ট A/C ৳ ১,০০০
স্পেশাল নোটিস ডিপোজিট ফিক্সড ৳ ২,০০০

 

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট করার নিয়ম ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানব ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট কিভাবে খুলতে হয় তা সম্পর্কে। ডাচ বাংলা ব্যাংকে দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট করা যায়। একটি হলো স্টুডেন্ট একাউন্ট এবং অপরটি সেভিংস একাউন্ট।
এখন আমরা জানবো ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট করার নিয়ম সম্পর্কে। ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট করার জন্য প্রয়োজন হবে ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, আবেদনকারীর দুই কপি ছবি, যে নমিনি হবে তার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং এক কপি ছবি।
উপরোক্ত কাগজ গুলো নিয়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের যে কোন একটি শাখা অথবা ফাস্ট ট্র্যাক অফিসে যেতে হবে। সেখানে আবেদনকারীকে অ্যাকাউন্ট খোলার একটি ফর্ম দেওয়া হবে। আবেদনকারি তা পূরণ করে জমা দিবে। পরবর্তীতে সেখানে যে অফিসার থাকবেন তিনি আবেদনকারীর একাউন্ট খুলে দিবেন। আবেদনকারী কে ন্যূনতম কিছু পরিমাণ টাকা প্রদান করে একাউন্ট চালু করতে হবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট খুলতে যা যা লাগবে ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট খুলতে আমাদের কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। নিম্নে উক্ত কাগজপত্র বা ডকুমেন্ট সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
  • আবেদনকারীর বয়স অন্তত ১৮ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্র বা এন আইডি কার্ডের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
  • আবেদনকারীর ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি প্রয়োজন হবে।
  • যে নমিনি হবে তার এন আইডি কার্ডের কপি লাগবে।
  • নমিনির পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি লাগবে।
  • বিদ্যুৎ বিল এর ফটোকপি লাগতে পারে।
  • একজন সুপারিশ কারীর অ্যাকাউন্ট দরকার হতে পারে।
  • সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা প্রদান করে একাউন্ট চালু করতে হবে।
  • যারা ব্যবসায়ী আছেন তাদের ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্সের দরকার পড়বে।
আরও পড়ুন  কৃষি লোন পাওয়ার ৫টি সহজ পদক্ষেপ
উপরোক্ত ডকুমেন্ট গুলো নিয়ে ডাচ-বাংলা ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখা গিয়ে খুব সহজেই সেভিংস একাউন্ট খোলা যায়। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রে তথ্য দেওয়ার সময় নির্ভুলভাবে দিতে হবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট চার্জ ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের রয়েছে। সেই অনুযায়ী সেভিংস একাউন্ট চার্জ গ্রহণযোগ্য হয়। এখন আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট চার্জ সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করবো।

 

টাকার পরিমান ভ্যাট
৳ ১০-২৫ হাজার ১০০/-টাকা + ১৫% ভ্যাট
৳ ২৫-২ লাখ ২০০/-টাকা + ১৫% ভ্যাট
৳ ২-১০ লাখ ২৫০/-টাকা + ১৫% ভ্যাট
৳ ১০ লাখ টাকার বেশি ৩০০/-টাকা + ১৫% ভ্যাট

 

ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর সুবিধা ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। আমরা আগেই জেনেছি ডাচ-বাংলা ব্যাংক বাংলাদেশের নিরাপত্তা বেষ্টিত অন্যতম একটি ব্যাংক। এই ব্যাংকের মাধ্যমে খুব নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে টাকা লেনদেন করা হয়।
এই ব্যাংকের মাধ্যমে গ্রাহকরা ঘরে বসে সুবিধা নিতে পারেন। সেটা স্টুডেন্ট অ্যাকাউন্ট হোক অথবা সেভিংস অ্যাকাউন্ট হোক না কেন। এখন আমরা ডাচ-বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করব। সুবিধাসমূহ নিম্নরুপঃ
  • সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে খুব সহজেই চেক ইস্যু করা যায়।
  • সেভিংস একাউন্টের ক্ষেত্রে ক্রেডিট অথবা ডেবিট কার্ড গ্রহণ করা যায়।
  • এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের যেকোন ব্রাঞ্চে টাকা লেনদেন করা যায়।
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট এর ক্ষেত্রে এসএমএস ব্যাংকিং এবং ইন্টারনেট ব্যাংকিং সুবিধা রয়েছে।
  • অন্যতম সেরা ডিজিটাল ব্যাংকিং সুবিধা দেয় ডাচ-বাংলা ব্যাংক।
  • বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে ডাচ বাংলা ব্যাংক একমাত্র ঋণের সুবিধা দিয়ে থাকে।
  • এই ব্যাংকে যে কেউ ডিপিএস খুলতে পারবে।
  • ডাচ বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে আনলিমিটেড লেনদেন করা যায়।

ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট করার নিয়ম ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংকের স্টুডেন্ট একাউন্ট শুধুমাত্র স্টুডেন্টরা খুলতে পারবে। স্টুডেন্ট ব্যতীত অন্য কোন ব্যক্তি এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে না।
ডাচ-বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের শাখা কর্তৃক একটি ফর্ম প্রদান করা হয়। স্টুডেন্টরা সেই ফর্ম পূরণ করে উক্ত শাখায় জমা দিলে সেখানে থাকা অফিসার তার একাউন্টটি খুব সহজে এবং দ্রুত খুলে দেন।

ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে যা যা লাগবে ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয়। নিম্নে উক্ত ডকুমেন্ট সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ডকুমেন্টস সমূহ নিম্নরূপঃ
  • স্টুডেন্ট এর এনআইডি কার্ড অথবা জন্ম নিবন্ধন কার্ডের ফটোকপি।
  • স্টুডেন্ট আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
  • যে নমিনি হবে তার এক কপি রঙিন ছবি।
  • নমিনির এনআইডি কার্ডের কপি।
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংকের একাউন্ট হোল্ডার এর সুপারিশ।
  • একটি সচল এবং সব সময় কাছে থাকা ফোন নাম্বার।
  • পিএসসি, জেএসসি অথবা এসএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট।
  • আনলিমিটেড ট্রানজেকশন এর ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স প্রয়োজন হবে।
  • স্টুডেন্ট এর বয়স ১৮ বছরের কম হলে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং ছবির প্রয়োজন হবে।
আরও পড়ুন  সাউথইস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের নিয়ম ২০২৪
উক্ত ডকুমেন্টগুলো নিয়ে একজন স্টুডেন্ট ডাচ-বাংলা ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখায় যাবে। কর্মরত অফিসারের কাছ থেকে অ্যাকাউন্ট খোলার ফর্ম নিয়ে তা পূরণ করবে এবং উক্ত শাখায় জমা দিবে। সে ক্ষেত্রে কর্মরত থাকা অফিসার একাউন্টে খুলে দিবেন। স্টুডেন্টরা চাইলে এটিএম কার্ড ব্যবহার করতে পারবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডাচ বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্টের ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। সুবিধা সমূহ নিম্নরূপঃ
  • কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই এটিএম কার্ড পাওয়া যায়।
  • দেশের যেকোনো একটি ব্রাঞ্চ থেকে টাকা জমা করা, টাকা তোলা এবং এটিএম বুথ ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করা যায়।
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এই স্টুডেন্ট একাউন্ট একজন ব্যক্তি সারা জীবন ব্যবহার করতে পারবে।
  • স্টুডেন্ট একাউন্ট এর ক্ষেত্রে সিকিউরিটির জন্য ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করতে পারবে।
  • যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো মুহূর্তে ইন্টারনেট ব্যাংকিং এর সাহায্যে সেবা গ্রহণ করতে পারবে।
  • ডাচ বাংলা ব্যাংকের স্টুডেন্ট একাউন্ট রকেট একাউন্টের সাথে লিংক করে সুবিধা গ্রহণ করতে পারবে।

ডাচ বাংলা ব্যাংক স্টুডেন্ট একাউন্ট এর অসুবিধা ২০২৪

পূর্বে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে সম্পর্কে জেনেছি। ডান্স বাংলা ব্যাংকে স্টুডেন্ট একাউন্ট এর ক্ষেত্রে কিছু অসুবিধা রয়েছে। অসুবিধা সমূহ নিম্নরূপঃ
  • এই অ্যাকাউন্ট এর ক্ষেত্রে কোন প্রকার চেক দেওয়া হয় না।
  • টাকা লেনদেন করার লিমিট রয়েছে।
  • স্টুডেন্ট একাউন্টে ৫০০০ টাকা ব্যালেন্স থেকে থাকলে প্রতি ছয় মাস পর পর মেইনটেনেন্স ফি এবং ভ্যাট এর জন্য ১১৫ টাকা কেটে নেওয়া হয়।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পোস্ট থেকে আমরা ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে, ডাচ বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট খোলার নিয়ম সেরা নিয়ম ২০২৪, ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম, ডাচ বাংলা ব্যাংক সেভিংস এবং স্টুডেন্ট একাউন্ট করার নিয়ম ইত্যাদি সম্পর্কে জানলাম।
আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন। আমরা এ ধরনের মূল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট প্রতিনিয়ত আপনাদের সামনে শেয়ার করে থাকি। আমাদের পোস্টগুলো নিয়মিত পড়তে পেজ ফলো করুন এবং আমাদের সাথে থাকুন।
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now
Leave A Reply

Your email address will not be published.